Skip to content

পিসিপি’র প্রধান কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণ । পর্ব- ০৪

     ২২ সেপ্টেম্বর ২০০১

    রূপক চাকমাকে হত্যার প্রতিবাদে চট্টগামে বিক্ষোভ মিছিল। পিসিপির সাবেক সভাপতি রূপক চাকমা আগের দিন ইউপিডিএফ প্রার্থী প্রসিত বিকাশ খীসার পক্ষে প্রচারণা চালানোর সময় পানছড়ির পুজগাঙের মধুমঙ্গল হেডম্যান পাড়ায় সন্তু লারমার লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীদের হামলায় শহীদ হন।

    ১ ফেব্রুয়ারি ২০০২

    পার্বত্য চট্টগ্রামে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম স্থগিতের দাবিতে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও হিল উইমেন্স ফেডারেশন যৌথভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করে।

    ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০২

    পার্বত্য চট্টগ্রামে জাতিসত্তার মাতৃভাষা স্বীকৃতির দাবিতে চট্টগ্রামে মিছিল ও সমাবেশ। শহীদ মিনার থেকে শুরু হয়ে মিছিলটি প্রেসক্লাবে গিয়ে শেষ হয়।

    ১০ মার্চ ২০০২

    পার্বত্য চট্টগ্রামে পূর্ণস্বায়ত্তশাসন দাবি উত্থাপন দিবসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে এক বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

    ২০-২১ মে ২০০২

    খাগড়াছড়িতে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পিসিপি’র ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয় । অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন শহীদ মংশে মারমার পিতা কংজরী মারমা। ২১ মে পাইওনিয়ার ক্লাবে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে প্রমেশ্বর চাকমাকে সভাপতি, মিঠুন চাকমাকে সাধারণ সম্পাদক ও স্বর্ণজ্যোতি চাকমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয় ।

    ১১ সেপ্টেম্বর ২০০২

    পিসিপির একটি প্রতিনিধি দল পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপমন্ত্রীর নিকট শিক্ষা সম্পর্কিত ৫ দফা দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি প্রদান করে। ৭ সদস্যের এই প্রতিনিধি দলে ছিলেন মিঠুন চাকমা, সুপার জ্যোতি চাকমা, রূপন চাকমা, অনুতোষ চাকমা, রুইসাঅং মারমা, শৌভিক চাকমা ও মলিনা চাকমা।

    ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০২

    পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল শিক্ষামন্ত্রীর বরাবরে শিক্ষা সংক্রান্ত ৫ দফা দাবি সম্বলিত একটি স্মারকলিপি পেশ করে। পিসিপির সাধারণ সম্পাদক মিঠুন চাকমা ও দপ্তর সম্পাদক রূপন চাকমার নেতৃত্বে দলের অন্যান্য সদস্যরা হলেন অনুতোষ চাকমা, রুইসাঅং মারমা ও নুসেন বম। পেশকৃত ৫ দফা দাবি হলো: ১. পার্বত্য চট্টগ্রামে সকল জাতিসত্তার মাতৃভাষায় অবমাননাকর যে কোন বক্তব্য পাঠ্য পুস্তক থেকে বাদ দিতে হবে, ৩. পাহাড়ি জাতিসত্তার প্রাথমিক শিক্ষা লাভের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে, ২. জাতিসত্তার  সঠিক ও সংগ্রামী রাজনৈতিক ইতিহাস সম্বলিত পুস্তক পার্বত্য চট্টগ্রামের স্কুল ও কলেজের পাঠ্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, ৪. বাংলাদেশের সকল জাতিসত্তার সংক্ষিপ্ত সঠিক তথ্য সম্বলিত পরিচিতিমূলক পুস্তক বাংলাদেশের জাতীয় শিক্ষাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে, ৫. পার্বত্য কোটা বাতিল করে পাহাড়ি কোটা চালু করতে হবে।

    ১৩ অক্টোবর ২০০২

    পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে খাগড়াছড়িতে শহীদ ভরদ্বাজ মুনির ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়।

    ১৭ অক্টোবর ২০০২

    পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও হিল উইমেন্স ফেডারেশনের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল কক্সবাজারের উখিয়ায় এক চাকমা গ্রামে সন্ত্রাসী হামলার তদন্ত শেষে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে। এতে তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য ও পরিস্থিতির বিবরণ সাংবাদিকদের কাছে তুলে ৫ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো: ১. নারী ও শিশু নির্যাতন ও লুটপাটকারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলার এজাহারভুক্ত আসামীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করতে হবে। ২. অবিলম্বে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত অপরাধীদের বিচার ও শাস্তি প্রদান করে স্থানীয় চাকমাকের স্ব-ভূমিতে টিকে থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। ৩. অবিলম্বে আবদুল্লাহ ত্যার ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে সঠিক তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত খুনীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান করতে হবে। ৪. ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের ক্ষতিপূরণ প্রদান করতে হবে। ৫. কক্সবাজার জেলায় বসবাসরত সকল জাতিসত্তার শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।

    ১২ ডিসেম্বর ২০০২

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়। এতে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ পার্বত্য চট্টগ্রামের বিরাজমান পরিস্থিতি মূল্যায়ন করেন এবং চলমান ভ্রাতৃঘাতি হানাহানির জন্য জনসংহতি সমিতির একগুয়েমীকে দায়ি করেন। জেএসএস-এর কংগ্রেসে গৃহীত ৩৩ দফা কর্মসূচীর মধ্যে ১৭নং দফায় ইউপিডিএফকে নির্মূল করার যে প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে নেতৃবৃন্দ তাকে কান্ডজ্ঞানহীন বলে সমালোচনা করেন। তারা জনসংহতি সমিতির নেতৃবৃন্দকে অগণতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে ইউপিডিএফ এর সাথে সমাঝোতায় আসার আহ্বান জানান।

    ২০মে ২০০৩

    বন্দরনগরী চট্টগ্রামে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও ১৩তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্বোধন করেন ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের কর্মি ও বাংলাদেশ লেখক শিবিরের ঢাকা শাখার সভাপতি প্রাণেশ সমাদ্দার। পিসিপি সভাপতি জেলাস চাকমার সভাপতিত্বে “ভাষা সাহিত্য ও সংস্কৃতি চেতনার আন্দোলনে বুদ্ধিজীবী ও রাজনৈতিক দলের করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভায় আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতপূর্ব অধ্যাপক সুনীতি ভূষণ কানুনগো, চবি’র বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুনিরুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক ও ইউপিডিএফ-এর পক্ষ থেকে রবিশংকর চাকমা।

    ২১-২৩ মে ২০০৩

    চট্টগ্রামে পিসিপি’র ১৩তম কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে মিঠুন চাকমাকে সভাপতি, অলকেশ 

    চাকমাকে সাধারণ সম্পাদক ও দীপংকর ত্রিপুরাকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।

    ১৩-১৪ জুন ২০০৩

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ কেন্দ্রীয় সম্পাদক মন্ডলীর গুরুত্বপূর্ণ সভা চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হয়। ২১-২৩ মে সম্মেলনের মাধ্যমে নবগঠিত কেন্দ্রীয় সম্পাদক মন্ডলীর এটাই প্রথম বৈঠক। সংগঠনের সভাপতি মিঠুন চাকমার সভাপতিত্বে এই সভা ১৩ থেকে ১৪ জুন এই দুইদিন ধরে চলে।

    ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৪

    আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে রাঙামাটির কাউখালী কলেজ মাঠে এক বিশাল ছাত্র গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হয়।

    ২০ মে ২০০৪

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বরে পিসিপি’র ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়। দেশের প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক শওকত আলীর লিখিত বক্তব্য পাঠের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। অসুস্থতার কারণে তিনি শারিরীকভাবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেননি।

    ৮-৯ জুলাই ২০০৪

    পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় বর্ধিত সভা খাগড়াছড়িতে অনুষ্ঠিত হয়। দু’দিন ব্যাপী এ সভায় সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মিঠুন চাকমা। সাধারণ সম্পাদক অলকেশ চাকমা সাংগঠনিক প্রতিবেদন এবং খসড়া কর্মসূচি পেশ করেন। এরপর উপস্থিত কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ খসড়া প্রস্তাবের উপর তাদের মতামত পেশ করেন।

    ২৪ – ২৬ নভেম্বর ২০০৪

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ১৪তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিল শেষে রূপন চাকমাকে সভাপতি দীপংকর ত্রিপুরাকে সাধারণ সম্পাদক ও রিকো চাকমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।

    ২০ মে ২০০৫

    শাসক গোষ্ঠির ভাগ করে শাসন করার কূটকৌশল মোকাবিলা করে পিসিপির নেতৃত্বে বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়ে খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ১৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়। অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক।

    ২৭-২৮ জুলাই ২০০৫

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের দু’দিন ব্যাপী কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি সম্মেলন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি কনফারেন্স কক্ষে অনুষ্ঠিত হয় ।

    ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৫

    শিক্ষা সংক্রান্ত ৫দফা দাবিতে খাগড়াছড়িতে এক ছাত্র মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিভিন্ন এলাকা থেকে সহস্রাধিক ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণ করেন।

    ৩০ নভেম্বর ২০০৫

    চট্টগ্রাম ও গাজীপুরে আত্মঘাতি বোমা হামলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    ২১ জানুয়ারী ২০০৬

    পার্বত্য চট্টগ্রামে অপারেশন উত্তরণের নামে সেনা শাসন তুলে নেয়া, সরকারের উগ্রজাতীয়তাবাদী  ও সাম্প্রদায়িক নীতি বাতিল এবং ভূমি অধিগ্রহণের নামে পাহাড়ি উচ্ছেদ বন্ধের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    ২১ মে ২০০৬

    লক্ষ্মীছড়িতে পিসিপি’র ৫ নেতা কর্মি গ্রেফতারের প্রতিবাদে পিসিপি ঢাকা শাখার উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।একই দিন পিসিপি’র খাগড়াছড়ি জেলা শাখার কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অনি বিকাশ চাকমাকে সভাপতি, অর্পণ চাকমাকে সাধারণ সম্পাদক ও রোমান চাকমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট খাগড়াছড়ি জেলা কমিটি গঠন করা হয়।

    ৪ জুলাই ২০০৬

    মহালছড়ির বাদলহাদ নামক গ্রামে এক বিয়ে বাড়িতে সেনা হামলা, খুন ও আটকের প্রতিবাদে বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ও গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম ঢাকার মুক্তাঙ্গনে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে।

    ২৭-২৯ জুলাই ২০০৬

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ(পিসিপি) এর তিন দিন ব্যাপী ১৫তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিল উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশিষ্ট শিক্ষক অধ্যাপক ড. আকমল হোসেন। কাউন্সিলে দীপংকর ত্রিপুরাকে সভাপতি, সুনির্মল চাকমা জিম্পুকে সাধারন সম্পাদক, ভবতোষ চাকমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক, কাহ্লাচিং মারমাকে অর্থ সম্পাদক ও অংগ্য মারমাকে দপ্তর সম্পাদক করে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়।

    ১৭ সেপ্টেম্বর ২০০৬

    শিক্ষা সংক্রান্ত ৫ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কলাভবন চত্বরে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    ২০ মে ২০০৯

    বৃহত্তর পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ প্রতিষ্ঠার দুই দশকপূর্তি খাগড়াছড়িতে পালিত হয় । এ উপলক্ষে খাগড়াছড়ি শহরে এক বর্ণাঢ্য র‍্যালি বের করা হয়। র‍্যালিটি শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে খাগড়াছড়ি টাউন হলে এক সমাবেশে মিলিত হয়।

    ২৬-২৭ জানুয়ারী ২০১০

    পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের ১৮তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। কাউন্সিলে অংগা মারমাকে সভাপতি, সুমেন চাকমাকে সাধারণ সম্পাদক ও থুইক্যচিং মারমাকে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত করে ২১ সদস্য বিশিষ্ট একটি নতুন কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়। কাউন্সিল উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. আকমল হোসেন।

    ২২ মার্চ ২০১০

    সাজেক ও খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি গ্রামে হামলার তদন্তের জন্য কমিটি গঠন ও দোষীদের শাস্তির দাবিতে পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ, গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম, হিল উইমেন্স ফেডারেশন, সাজেক ভূমি রক্ষা কমিটি ও সাজেক নারী সমাজ ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অভিমুখে পদযাত্রার আয়োজন করে ও প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি দেয়।