Skip to content

শহীদের রক্ত বীজ থেকে জন্ম নেয় আগামী দিনের বিপ্লব !

শহীদ নিতিশ চাকমা

সদস্য, রাঙ্গুনীয়া কলেজ শাখা

১৮ এপ্রিল ১৯৯৩ খাগড়াছড়ি জেলার মহালছড়িতে বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবিতে বিক্ষোভ প্রর্দশনের সময় ভিডিপি সদস্যের গুলিতে নিহিত হন। তিনি পিসিপি’র কিরাঙ্গুনীয়া কলেজ শাখা একজন সক্রিয় কর্মি ছিলেন।

শহীদ রিজাফ বম

পিসিপি’র একজন সক্রিয় সমর্থক

২৬ আগষ্ট ১৯৯৪ বান্দরবান জেলার রুমা থানাধীন হেব্রন পাড়ার বাসিন্দা লাল রিজাফ বম কচ্ছপতলী ক্যাম্পের নিকটে টহলরত সেনা সদস্যদের গুলিতে নিহত হন।

শহীদ ক্যজয় মারমা

সক্রিয় সদস্য, খাগড়াছড়ি জেলা শাখা

অন্যায়ভাবে গ্রেফতারকৃত সহযোদ্ধাদের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত শান্তিপূর্ণ সড়ক অবরোধ কর্মসূচী সর্ম্পকে প্রচারণা চালানোর সময় ৩১ মার্চ ১৯৯৬ পানখাইয়া পাড়া স্কুলের নিকটস্থ এপি ব্যাটালিয়নের সদস্যদের গুলিতে নিহত হন।

সুকেশ চাকমা

শহীদ অমর বিকাশ চাকমা

সদস্য, পিসিপি

৭ মার্চ ১৯৯৬ সেনাস্ত্রাসীদের লেলিয়ে দেযা মুখোশদের প্রতিহত করতে গেলে খাগড়াছড়ি স্বনির্ভর এলাকায় সেনাবাহিনীর গুলিতে শহীদ হন। তিনি পিসিপি’র একজন সক্রিয় কর্মি।

কল্পনা চাকমা

সাংগঠনিক সম্পাদিকা, হিল উইমেন্স ফেডারেশনের

১২ জুন ১৯৯৬ হিল উইমেন্স ফেডারেশনের নেত্রী ও পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা কল্পনা চাকমা কজইছড়ি আর্মি ক্যাম্প কমান্ডার লেঃ ফেরদৌস ও তার সহযোগীদের দ্বারা রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি থানাধীন নিউলাল্যাঘোনা গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে অপহৃত হন। সেই পর থেকে তার খোঁজ পাওয়া যায়নি।

রূপম চাকমা

রূপন চাকমা

সদস্য পিসিপি

২৭ জুন ১৯৯৬ বাঘাইছড়িতে হিল উইমেন্স ফেডারেশনের নেত্রী কল্পনা চাকমার অপহরণের প্রতিবাদ করতে গেলে জনৈক অনুপ্রবেশকারী পুলিশের কাছ থেকে রাইফেল কেড়ে নিয়ে প্রতিবাদী জনতার মিছিলে গুলি চালালে পিসিপি সদস্য রূপন চাকমা ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারায় ।

সুকেশ চাকমা

সমর বিজয় চাকমা

সদস্য, পিসিপি

২৭ জুন ১৯৯৬ কল্পনা চাকমার অপহরণের প্রতিবাদে বাজার বয়কট কর্মসূচী সফল করতে পিকেটিং-এ অংশ নেয়ার জন্য রূপকারী থেকে মারিশ্যা বাজারে আসছিল। তাদেরকে মুসলিম ব্লক নামক স্থানে বহিরাগতরা আটকায়। সেই পর থেকে তাদের খোঁজ মেলেনি ।

মনোতোজ চাকমা

মনোতোজ চাকমা

সদস্য, পিসিপি

২৭ জুন ১৯৯৬ কল্পনা চাকমার অপহরণের প্রতিবাদে বাজার বয়কট কর্মসূচী সফল করতে পিকেটিং-এ অংশ নেয়ার জন্য রূপকারী থেকে মারিশ্যা বাজারে আসছিল। তাদেরকে মুসলিম ব্লক নামক স্থানে বহিরাগতরা আটকায়। সেই পর থেকে তাদের খোঁজ মেলেনি ।

সুকেশ চাকমা

সুকেশ চাকমা

সদস্য, পিসিপি

২৭ জুন ১৯৯৬ কল্পনা চাকমার অপহরণের প্রতিবাদে বাজার বয়কট কর্মসূচী সফল করতে পিকেটিং-এ অংশ নেয়ার জন্য রূপকারী থেকে মারিশ্যা বাজারে আসছিল। তাদেরকে মুসলিম ব্লক নামক স্থানে বহিরাগতরা আটকায়। সেই পর থেকে তাদের খোঁজ মেলেনি ।

কুসুম প্রিয় চাকমা

কুসুম প্রিয় চাকমা

সাবেক সভাপতি, পানছড়ি উপজেলা শাখা

কুসুম প্রিয় চাকমা ও প্রদীপ লাল চাকমাকে খাগড়াছড়ি থেকে বাড়ি ফেরার পথে লতিবান নামক স্থানে সন্তু লারমার লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীরা ৪ঠা এপ্রিল ১৯৯৮ নির্মমভাবে খুন করে। তারা দু'জনেই পিসিপি’র সাথে সংশ্লিষ্ট ছিলেন ।

হুরুক্যা চাকমা

হুরুক্যা চাকমা

সদস্য, মাইসছড়ি শাথা

৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮ খাগড়াছড়ি সদর ঠাকুরছড়া থেকে সন্তু চক্রের সন্ত্রাসী বাহিনী তাকে ও তার এক সঙ্গী হরেন্দ্র দেওয়ানকে অপহরণ ও পরে খুন করে। তাদের গলিত লাশ কয়েকদিন পর আলুটিলা পাহাড়ের গভীর খাদ থেকে উদ্ধার করা হয়।

দেবোত্তম চাকমা

দেবোত্তম চাকমা

সাবেক সভাপতি, পানছড়ি উপজেলা শাখা

পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ পানছড়ি শাখার সাবেক সভাপতি ছিলেন । এরপর তিনি ইউপিডিএফ-এর সাথে যুক্ত হন ।৭ ফেব্রুয়ারী ২০০০ দীঘিনালার বাবুছড়া এলাকায় নুনছড়ির তপ-পদিমাছড়াতে জনসংযোগ সফরকালে সন্তু চক্র বাহিনী তাকে গুলি করে হত্যা করে।

সুকেশ চাকমা

প্রীতি কুমার চাকমা

সাবেক সভাপতি, ঘাগড়া শাখা

তিনি পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ ঘাগড়া শাখার সাবেক সভাপতি। নতুন পার্টি ইউপিডিএফ গঠিত হলে তিনি তাতে যোগ দেন। সন্তু চক্র বাহিনী ১১ নভেম্বর ২০০০ তাকে গুলি করে খুন করে ।

নিরুপম চাকমা

নিরুপম চাকমা

সক্রিয় সদস্য, সুবলং শাখা

তিনি সুবলং শাখার নেতা ছিলেন । পরে ইউপিডিএফ-এর সাথে যুক্ত হন। নিরুপম চাকমার বৃদ্ধ মা মারা যাওয়ার পর সামাজিক বিধান মতে চন্দ্রমোহনকে নিয়ে সাম্য মৈত্রী বৌদ্ধ বিহারে শ্রমণ হন । এই শ্রমণ থাকাকালীন সময়ে সন্তু চক্র -এর সন্ত্রাসীরা তাদেরকে ২২ সেপ্টেম্বর ২০০০ অপহরণ করে খুন করে।

সুকেশ চাকমা

চন্দ্রমোহন চাকমা

সক্রিয় সদস্য, সুবলং শাখা

তিনি সুবলং শাখার নেতা ছিলেন । পরে ইউপিডিএফ-এর সাথে যুক্ত হন। নিরুপম চাকমার বৃদ্ধ মা মারা যাওয়ার পর সামাজিক বিধান মতে তার সাথে তিনিও সাম্য মৈত্রী বৌদ্ধ বিহারে শ্রমণ হন । এই শ্রমণ থাকাকালীন সময়ে সন্তু চক্র -এর সন্ত্রাসীরা তাদেরকে ২২ সেপ্টেম্বর ২০০০ অপহরণ করে খুন করে।

সুকেশ চাকমা

শহীদ মংশে মারমা

সদস্য, পিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটি

সন্তু লারমার লেলিয়ে দেয়া সন্ত্রাসীরা ৩ ডিসেম্বর ১৯৯৯ খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ির কালাপানি নামক এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করে নির্মমভাবে খুন করে। মংশে মারমা পিসিপি'র কেন্দ্রীয় সদস্য ছিলেন

শহীদ রুপক চাকমা

শহীদ রূপক চাকম্

সাবেক সভাপতি, পিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটি

২১ সেপ্টেম্বর ২০০১ সালে পানছড়ি উপজেলার পুজগাঙের মধুমঙ্গল পাড়ায় জেএসএস-এর সশস্ত্র সন্ত্রাসীর গুলি করে হত্যা করে।তিনি পিসিপি’র সাবেক সভাপতি ছিলেন। পরে ইউপিডিএফে যুক্ত হন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি পাটির অন্যতম সংগঠক হিসেবে দায়ীত্বরত ছিলেন।

শহীদ অনিমেষ চাকম্

শহীদ অনিমেষ চাকম্

সাবেক সহ-সভাপতি, পিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটি

২১ মে ২০১১ সালে রাঙামাটির বরকল উপজেলার শুভলঙ ইউনিয়নের মিদিঙাছড়ি গ্রামে সন্তু লারমার সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা গুলি করে হত্যা করে।তিনি পিসিপি’র কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ছিলেন। পরে ইউপিডিএফে যুক্ত হন।মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন।

শহীদ রমেল চাকমা

শহীদ রমেল চাকমা

সাধারণ সম্পাদক, নান্যাচর থানা শাখা

৫ এপ্রিল ২০১৭ সকালে সেনাবাহিনীরা তাকে বিনা কারণে আটক করে ক্যাম্পে নিয়েবর্বর নির্যাতন চালানোর পর গুরুতর আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছিল।পরে ১৯ এপ্রিল সেখানে মৃত্যুবরণ করে।পরদিন সামাজিক রীতিনীতি ছাড়াই পেট্রোল ঢেলে লাশটি পুড়িয়ে ফেলে।

শহীদ মংশে মারমা

সদস্য, পিসিপি কেন্দ্রীয় কমিটি